২১ শে ফেব্রুয়ারি রচনা ২০০, ৫০০ ও ১০০০ শব্দ
২১ শে ফেব্রুয়ারি, বাংলার ইতিহাসে এক স্মরণীয় দিন। ১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ঢাকার ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভে নেমেছিল। পুলিশের গুলিতে বহু শ*হীদ হন। তাদের আত্মত্যাগের স্মরণে আমরা এই দিনটি পালন করি। যাদের আত্মক এর বিনিময়ে আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারি তাদেরকে শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করি।
প্রতিবছর বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই দিবসটি পালিত হয়। কারণ 1999 সালে ইউনেস্কো কর্তৃক ২১ শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। মহান এই মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ২১ শে ফেব্রুয়ারি রচনা প্রতিযোগিতা আয়োজন করে থাকে। তাই অনেক শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেটে 200 শব্দ, ৫০০ শব্দ বা ১০০০ শব্দের একুশে ফেব্রুয়ারি রচনা লেখার নমুনা ইন্টারনেটে খুঁজে বেড়ায়। আজকের এই পোস্টে অনেক সুন্দর সুন্দর বিভিন্ন ধরনের রচনা নমুনা দেওয়া হয়েছে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি রচনা
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বাংলাভাষী মানুষ এর বিরোধিতা করে। ১৯৫২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ‘ভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠন করে। ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ‘ভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ ঢাকায় মিছিলের আয়োজন করে। মিছিলে পুলিশ গুলি চালায়। রহিম, সালাম, বরকত, জব্বারসহ বহু ছাত্র শ*হীদ হন।
আরও দেখুনঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট
কিন্তু পরবর্তীতে পাকিস্তান সরকার বাংলা ভাষাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। হাজারো ধরনের র*ক্তের বিনিময়ে আমরা এই ঐতিহাসিক মাতৃভাষা দিবস অর্জন করতে পেরেছি। মহান এই দিবসটিকে স্মরণ করার জন্য এবং ভাষা শ*হীদের যারা জীবন দিয়েছে তাদেরকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি পালন করা হয়। আপনি যদি মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে একুশে ফেব্রুয়ারি রচনা করে থাকেন তাহলে এখান থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।
২১ শে ফেব্রুয়ারি রচনা ২০০ শব্দ
ভাষার আত্মত্যাগ: ২১ শে ফেব্রুয়ারি
ভূমিকা:
ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা এক অমর দিন ২১ শে ফেব্রুয়ারি। ভাষার জন্য প্রাণ উৎসর্গকারী শ*হীদদের র*ক্তে রঞ্জিত এই দিন আমাদের জাতিসত্ত্বার প্রতীক।
ভাষা আন্দোলনের সূচনা:
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। বাংলাভাষী মানুষ এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। ১৯৫২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ‘ভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠিত হয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারির ঘটনা:
‘ভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ ঢাকায় মিছিলের আয়োজন করে। মিছিলে পুলিশ গুলি চালায়। রহিম, সালাম, বরকত, জব্বারসহ বহু ছাত্র শ*হীদ হয়। তাদের র*ক্তে ভেসে যায় ঢাকার রাস্তাঘাট।
ভাষা আন্দোলনের প্রভাব:
ভাষা আন্দোলন শুধু ভাষার জন্য আন্দোলন ছিল না, এটি ছিল আত্মনিয়ন্ত্রণের আন্দোলন। এই আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যু*দ্ধের ভিত্তি স্থাপন করে।
ভাষা শ*হীদদের প্রতি শ্রদ্ধা:
আমরা ভাষা শ*হীদদের ত্যাগ স্মরণ করে তাদের আদর্শ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি নই। আমাদের সকলের উচিত বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
উপসংহার:
২১ শে ফেব্রুয়ারি শুধু একটি দিন নয়, এটি একটি চেতনা। এই চেতনার আলোয় আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি রচনা ১০০০ শব্দ
২১ শে ফেব্রুয়ারি: ভাষার জন্য আত্মত্যাগের দিন
ভূমিকা:
বাংলার ইতিহাসে ২১ শে ফেব্রুয়ারি একটি স্মরণীয় দিন। ১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ঢাকার ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভে নেমেছিল। পুলিশের গুলিতে বহু শ*হীদ হন। তাদের আত্মত্যাগের স্মরণে আমরা এই দিনটি ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে পালন করি।
ভাষা আন্দোলনের পটভূমি:
১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) পাকিস্তানের অংশ হয়। পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। বাংলাভাষী মানুষ এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়।
ভাষা আন্দোলনের সূচনা:
১৯৪৮ সালের ৩০ শে মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ‘বাংলা ভাষা আন্দোলন পরিষদ’ গঠন করে। ১৯৫২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ‘ভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠিত হয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারির ঘটনা:
‘ভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ ঢাকায় মিছিলের আয়োজন করে। মিছিলে পুলিশ গুলি চালায়। রহিম, সালাম, বরকত, জব্বারসহ বহু ছাত্র শ*হীদ হয়। তাদের র*ক্তে ভেসে যায় ঢাকার রাস্তাঘাট।
ভাষা আন্দোলনের প্রভাব:
ভাষা আন্দোলন শুধু ভাষার জন্য আন্দোলন ছিল না, এটি ছিল আত্মনিয়ন্ত্রণের আন্দোলন। এই আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যু*দ্ধের ভিত্তি স্থাপন করে।
ভাষা শ*হীদদের প্রতি শ্রদ্ধা:
আমরা ভাষা শ*হীদদের ত্যাগ স্মরণ করে তাদের আদর্শ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি নই। আমাদের সকলের উচিত বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
২১ শে ফেব্রুয়ারির তাৎপর্য:
- ভাষা আন্দোলন আমাদের জাতিসত্ত্বার প্রতীক।
- এই দিন আমাদের ঐক্য ও সংহতির প্রতীক।
- এটি আমাদের মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসার প্রতীক।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস:
১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো ২১ শে ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে।
উপসংহার:
২১ শে ফেব্রুয়ারি শুধু একটি দিন নয়, এটি একটি চেতনা। এই চেতনার আলোয় আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
আরও দেখুনঃ ভাষা আন্দোলন রচনা ২০ পয়েন্ট
২১ শে ফেব্রুয়ারি রচনা প্রতিযোগিতা
বাংলার ইতিহাসে ২১ শে ফেব্রুয়ারি এক অমলিন দিন। ১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ঢাকার ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভে নেমেছিল। পুলিশের গুলিতে বহু শ*হীদ হন। তাদের আত্মত্যাগের স্মরণে আমরা এই দিনটি ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে পালন করি। মহান এই দিবস পালন উপলক্ষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ২১শে ফেব্রুয়ারি রচনা প্রতিযোগিতা আয়োজন করে থাকে।
এ সকল প্রতিযোগিতা গুলোতে বিভিন্ন শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে থাকেন। ছোট বড় বা বিভিন্ন ধরনের মাতৃভাষা বা একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে রচনা লিখতে বলা হয়ে থাকে। আজকের এই পোস্টে বিভিন্ন ধরনের একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে সুন্দর সুন্দর রচনা শেয়ার করা হয়েছে। আশা করি শেয়ারকৃত রচনা নমুনা গুলি আপনার অনেক সহায়ক হবে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি অনুচ্ছেদ রচনা
২১ শে ফেব্রুয়ারি: ভাষা শ*হীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি
ভূমিকা:
বাংলার ইতিহাসে ২১ শে ফেব্রুয়ারি এক অমর দিন। ১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ঢাকার ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভে নেমেছিল। পুলিশের গুলিতে বহু শ*হীদ হন। তাদের আত্মত্যাগের স্মরণে আমরা এই দিনটি ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে পালন করি।
ভাষা আন্দোলনের পটভূমি:
১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) পাকিস্তানের অংশ হয়। পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। বাংলাভাষী মানুষ এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়।
ভাষা আন্দোলনের সূচনা:
১৯৪৮ সালের ৩০ শে মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ‘বাংলা ভাষা আন্দোলন পরিষদ’ গঠন করে। ১৯৫২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ‘ভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠিত হয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারির ঘটনা:
‘ভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ ঢাকায় মিছিলের আয়োজন করে। মিছিলে পুলিশ গুলি চালায়। রহিম, সালাম, বরকত, জব্বারসহ বহু ছাত্র শ*হীদ হয়। তাদের র*ক্তে ভেসে যায় ঢাকার রাস্তাঘাট।
ভাষা আন্দোলনের প্রভাব:
ভাষা আন্দোলন শুধু ভাষার জন্য আন্দোলন ছিল না, এটি ছিল আত্মনিয়ন্ত্রণের আন্দোলন। এই আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যু*দ্ধের ভিত্তি স্থাপন করে।
ভাষা শ*হীদদের প্রতি শ্রদ্ধা:
আমরা ভাষা শ*হীদদের ত্যাগ স্মরণ করে তাদের আদর্শ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি নই। আমাদের সকলের উচিত বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস:
১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো ২১ শে ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে।
উপসংহার:
২১ শে ফেব্রুয়ারি শুধু একটি দিন নয়, এটি একটি চেতনা। এই চেতনার আলোয় আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
একুশে ফেব্রুয়ারি রচনা
একুশে ফেব্রুয়ারি: ভাষা আন্দোলন ও আমাদের কর্তব্য
ভূমিকা:
বাংলার ইতিহাসে ২১ শে ফেব্রুয়ারি এক অমর দিন। ১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ঢাকার ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভে নেমেছিল। পুলিশের গুলিতে বহু শ*হীদ হন। তাদের আত্মত্যাগের স্মরণে আমরা এই দিনটি ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে পালন করি।
ভাষা আন্দোলনের পটভূমি:
১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) পাকিস্তানের অংশ হয়। পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। বাংলাভাষী মানুষ এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়।
ভাষা আন্দোলনের সূচনা:
১৯৪৮ সালের ৩০ শে মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ‘বাংলা ভাষা আন্দোলন পরিষদ’ গঠন করে। ১৯৫২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ‘ভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠিত হয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারির ঘটনা:
‘ভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ ঢাকায় মিছিলের আয়োজন করে। মিছিলে পুলিশ গুলি চালায়। রহিম, সালাম, বরকত, জব্বারসহ বহু ছাত্র শ*হীদ হয়। তাদের র*ক্তে ভেসে যায় ঢাকার রাস্তাঘাট।
ভাষা আন্দোলনের প্রভাব:
ভাষা আন্দোলন শুধু ভাষার জন্য আন্দোলন ছিল না, এটি ছিল আত্মনিয়ন্ত্রণের আন্দোলন। এই আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যু*দ্ধের ভিত্তি স্থাপন করে।
আমাদের কর্তব্য:
ভাষা শ*হীদদের ত্যাগ স্মরণ করে তাদের আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য আমাদের কর্তব্য:
- বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
- সঠিকভাবে বাংলা ভাষা ব্যবহার করা।
- বাংলা ভাষার জ্ঞান ও সাহিত্য চর্চা করার প্রসার ঘটানো।
- ভাষা শ*হীদদের আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য কাজ করা।
উপসংহার:
২১ শে ফেব্রুয়ারি শুধু একটি দিন নয়, এটি একটি চেতনা। এই চেতনার আলোয় আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের সকলের উচিত বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া এবং ভাষা শ*হীদদের আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য কাজ করা।
মাতৃভাষা দিবস নিয়ে রচনা
ভূমিকা:
মাতৃভাষা দিবস আমাদের জাতীয় জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসের ২১ তারিখে আমরা এই দিবসটি পালন করি।
ইতিহাস:
১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ঢাকার ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভে নেমেছিল। পুলিশের গুলিতে রহিম, সালাম, বরকত, জব্বারসহ বহু শ*হীদ হয়। তাদের আত্মত্যাগের স্মরণে আমরা এই দিনটি পালন করি।
গুরুত্ব:
মাতৃভাষা আমাদের অস্তিত্বের ভিত্তি। এটি আমাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং আত্ম-পরিচয়ের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। মাতৃভাষার মাধ্যমে আমরা আমাদের চিন্তা-ভাবনা প্রকাশ করতে পারি এবং জ্ঞান অর্জন করতে পারি।
উপসংহার:
মাতৃভাষা দিবস আমাদের মনে মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করে। আমাদের সকলের উচিত মাতৃভাষা
সর্বশেষ কথাঃ আজকের এই পোস্টে মহান মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে একুশে ফেব্রুয়ারি রচনার নমুনা দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। আপনি যদি একজন রচনা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি অনেক সহায়ক হয়েছে।
আরও দেখুনঃ